Bangla Jocks Funny, Hasir, Mojar Koutuk 2023 – মজার জোকস
Bangla Jokes: Do you know what things are needed to make a person smile? If you tell me what it is then I will say it the Jokes. YES! Bangla funny jokes a way to make laughter a man. Today I’m going to share some funny Mojar jokes (মজার জোকস) for you.
I collected these jokes from different sources. I hope it will be helpful for you.
Bangla Jocks Funny, Hasir, Mojar Koutuk
See all Bangla Bangladeshi fully jokes from below.
একেবারেই টাকলু হয়ে যাইনি
বস: কী ব্যাপার! আপনি এতক্ষণ কোথায় ছিলেন?
কর্মী: চুল কাটাতে গিয়েছিলাম।
বস: কি! আপনি অফিস টাইমে চুল কাটাতে গিয়েছিলেন?
কর্মী: তাতে কী হয়েছে? চুলটাও তো অফিস টাইমে বড় হয়েছিল।
বস: সেটা তো বাড়ি থাকাকালীনও বড় হয়েছে।
কর্মী: তাই বলেই তো একেবারেই টাকলু হয়ে যাইনি। যতটুকু অফিসে বড়ো হয়েছিল ততটুকু কেটেছি!
সে আমাকেও দেখতে এসেছিল
নায়ক সালমান খান মেয়ে দেখতে গেছে। মেয়ের মা তাকে দেখে বেহুঁশ হয়ে গেল। হুশ ফিরে আসার পর সবাই তাকে জিজ্ঞেস করল-
সবাই : বেহুশ হলে কেন?
মেয়ের মা : ২০ বছর আগে সে আমাকেও দেখতে এসেছিল।
ওইটা আমার লাঞ্চ বক্স
জুতা পছন্দ করতে গিয়ে দোকানের প্রায় সব ডিজাইন উল্টেপাল্টে দেখছেন লাবনী। এতে জুতার শো-রুম একেবারে তছনছ হয়ে গেল। কিন্তু পছন্দ হলো না একটিও। এ সময় তার নজর পড়ল অন্যরকম একটি বাক্সের ওপর-
লাবনী : ওই বক্সটা একটু দেখান, প্লিজ। ওটার ভেতরে যে ডিজাইনটা আছে, তা দেখবো।
দোকানদার : দয়া করেন আপা, ওইটা আর দেখতে চাইবেন না!
লাবনী : এটা কেমন কথা! কাস্টমার দেখতে চাচ্ছে।
দোকানদার : আপা, ওইটা আমার লাঞ্চ বক্স!
খরচের মাত্রা চারগুণ হয়ে গেছে
ওসি: ক্রেডিট কার্ড হারানোর সঙ্গে সঙ্গে রিপোর্ট করেননি কেন?
মন্টু: কার্ডটা চুরি হওয়ার পর দেখলাম চোর আমার বউয়ের থেকে কম খরচ করছে,
ওসি: এখন রিপোর্ট করাতে আসছেন কেন?
মন্টু: এখন মনে হচ্ছে কার্ডটা এবার চোরের বউয়ের হাতে পড়েছে, খরচের মাত্রা চারগুণ হয়ে গেছে।
হেয়ার ডাইগুলো একসপ্তাহের বেশি থাকে না
পল্টু ভোট দিয়ে পোলিং অফিসারকে জিজ্ঞাসা করল-
পল্টু: স্যার, আঙুলের এই দাগ কি পানি দিয়ে ধুলে যাবে?
অফিসার: না।
পল্টু: তা হলে স্যার! সাবান দিয়ে ধুলে যাবে?
অফিসার: না।
পল্টু: তাহলে স্যার কতদিন পরে উঠবে?
অফিসার: একবছর পর যাবে।
পল্টু: তাহলে আরও একটু দেবেন স্যার?
অফিসার: কেন?
পল্টু: চুলে লাগাব স্যার। আজকাল হেয়ার ডাইগুলো একসপ্তাহের বেশি থাকে না।
Bangla Funny Jokes New
তোর ভাবির সাথে
একদিন হাবলু হঠাৎ তার ভাবিকে ধরে প্রচুর মারধর করতে লাগল! সবাই অবাক হয়ে হাবলুকে থামালো আর জিজ্ঞেস করল-
প্রতিবেশী : তুমি তোমার ভাবিকে মারছ কেন?
হাবলু : আমার ভাবি ভালো মহিলা না!
প্রতিবেশী : তুমি কীভাবে বুঝলা?
হাবলু : আর বইলেন না! আমি আমার যেই বন্ধুকেই ফোনে কথা বলতে দেখে জিজ্ঞেস করি, কার সাথে কথা বলিস? সেই বন্ধুই উত্তর দেয়, তোর ভাবির সাথে!
ছেলেকে পিটানোর জন্য না
মা: বজ্জাত ছেলে কোথাকার! এতবার বলি, তারপরেও সোফায় শুয়ে থাকিস। আজ জুতিয়ে তোকে সিধা করবো,
বল্টু: মা! মা! আর হবে না এমন এবারের মতো,
মা: আর হবে না কেন? তুই আবার করবি এই কাজ! সোফা হচ্ছে বসার জন্য, এটা তো শোয়ার জন্য না,
বল্টু: মা, স্যান্ডেলও তো পায়ে দেওয়ার জন্য, ছেলেকে পিটানোর জন্য না!
এবার মাফ করেন
এক ফকির পিচ্চি মেয়েকে বলছে-
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটা।
পিচ্চি : আমি বেটা না, বেটি।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটি।
পিচ্চি : আমার নাম স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে স্বর্ণা।
পিচ্চি : আমার পুরা নাম নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
পিচ্চি : হ্যাঁ, এখন ঠিক আছে! এবার মাফ করেন।
অফিসে অন্য কারো আকর্ষণের শিকার
বস: অফিসে যেসব পুরুষ অধিক সময় কাটায়, হামেশা ওভারটাইম করে তারা আসলে খুব পরিশ্রমী। এদের স্ত্রীরা খুব সুখী।
বল্টু: না স্যার! আসল কারণ হইলো- হয় বাড়িতে এরা সারাক্ষণ বউয়ের নির্যাতনের শিকার নয়তো অফিসে অন্য কারো আকর্ষণের শিকার।
তুমি অবশ্যই আমেরিকান
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে-
পাগল : তুমি কি আমেরিকান?
চাইনিজ : না, আমি চাইনিজ।
পাগল : তুমি আমেরিকান না?
চাইনিজ : না, আমি চাইনিজ।
পাগল : মিথ্যা বলছ, তুমি অবশ্যই আমেরিকান।
চাইনিজ : হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি?
পাগল : কিন্তু চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ।
ওটা লন্ড্রির দোকান
এক লোকের স্ত্রী বেড়াতে এসে এক জায়গায় একটা সাইনবোর্ড দেখল। তাতে লেখা- ‘বিশাল মূল্য ছাড়। সিল্কের শাড়ি ১০ টাকা, জামদানি ৮ টাকা ও সুতি শাড়ি ৫ টাকা’ দেখে সে তার স্বামীকে বলল-
স্ত্রী : দেখো জান, কী বিশাল ডিসকাউন্ট, অবিশ্বাস্য। এখনই আমাকে ৩০০ টাকা দাও। ইচ্ছেমতো শাড়ি কিনে আনি।
স্বামী : এতো উত্তেজিত হওয়ার কিছু নেই। ওটা লন্ড্রির দোকান।
এই গুণটা থাকা কী বাধ্যতামূলক
ক্রিসমাসের আগে এক সান্তাক্লজ হোয়াইট হাউসে ওবামার সাথে দেখা করতে গিয়েছে-
ওবামা : আপনার জীবনের একটি ইচ্ছের কথা বলুন।
সান্তাক্লজ : আমি আগামীবার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়াতে চাই।
ওবামা : আপনি কী পাগল হয়েছেন?
সান্তাক্লজ : এই গুণটা থাকা কী বাধ্যতামূলক?
সম্পর্ক তো আমার চেয়ে অনেক বেশি
বল্টু তার বড় ভাইকে বলছে-
বল্টু: প্লিজ, মার কাছে সিনেমার পয়সা চাও।
ভাই : তুই চা না! মা তো শুধু আমার না, তোরও।
বল্টু: তা বটে, তবে তার সঙ্গে তোমার সম্পর্ক তো আমার চেয়ে অনেক বেশি দিনের, ঠিক না?
ক্যামেরার ফিল্ম শেষ হয়ে গেল এইমাত্র
নদীর পাড়ে ছবি তুলছে ফটোগ্রাফার। এক মহিলা ছুটে এলো তার দিকে-
মহিলা : জলদি আমার সঙ্গে চলুন, প্লিজ! আমার বান্ধবী পানিতে ডুবে যাচ্ছে।
ফটোগ্রাফার : ইস! একটু আগে যদি বলতেন! আমার ক্যামেরার ফিল্ম শেষ হয়ে গেল এইমাত্র!
মাঝে-সাঝে মাথাটাও কাজে লাগাও
মাথায় মারাত্মক আঘাত নিয়ে বল্টু গেছে ডাক্তারের কাছে-
বল্টু: ডাক্তার, তাড়াতাড়ি কিছু করো! আহ্, শেষ হয়ে গেলাম!
ডাক্তার: কীভাবে এমন হলো!
বল্টু: আর বলো না। বাড়ির কাজের জন্য পাথর দিয়ে ইট ভাঙছিলাম। সামনে দিয়ে এলাকার স্কুলের মাস্টার যাচ্ছিল। সে বলল, ‘বল্টু, মাঝে-সাঝে মাথাটাও কাজে লাগাও’।
ডাক্তার: তো কী হয়েছে?
বল্টু: তার কথামতো পাথরের বদলে মাথা দিয়ে ইট ভাঙার চেষ্টা করলাম।
Bangla Hasir Jokes
আমার ব্যালেন্স কাটা যাবে না তো
নারী: হ্যালো! এটা কি কাস্টমার কেয়ার?
কর্মকর্তা: হ্যাঁ, ম্যাডাম বলুন। আমরা কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি।
নারী: বলছি আমার ছেলেটা আমার সিমটা খেয়ে ফেলেছে।
কর্মকর্তা: দেখুন, আপনি ওকে ইমিডিয়েট ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান, এখানে ফোন করে সময় নষ্ট করছেন কেন?
নারী: না, আমি বলছিলাম আমার সিমটাতে ২০০ টাকার টকটাইম আছে।
কর্মকর্তা: তাতে কি?
নারী: যতক্ষণ না পর্যন্ত সিমটা বের করা হচ্ছে; ততক্ষণ আমার ছেলেটা যদি কথা বলে তাহলে আমার ব্যালেন্স কাটা যাবে না তো!
সিভিতে উল্লেখ কোমর পানিতে, নোংড়া পানিতে সাঁতার
প্রশ্নকর্তা: আপনি সিভিতে উল্লেখ করেছেন- কোমর পানিতে, নোংড়া পানিতে সাঁতারে বিশেষ দক্ষতা রয়েছে। চাকরি তো করবেন অ্যাকাউন্ট্যান্ট হিসেবে। তার ওপর কোমর পানিতে-নোংড়া পানিতে সাঁতার! এসব কী! সিভিতে কেউ এ কথা লেখে?
বল্টু: স্যার, আমি আসলে বোঝাতে চেয়েছি- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি হলেও অফিসে পৌঁছাতে অসুবিধা হবে না আমার!
প্রশ্নকর্তা: সরি, আপনাকে ভুল বোঝার জন্য! আপনি আজই জয়েন করুন! আপনার মতো লোকই তো খুঁজছিলাম এতদিন!
আজ আমাদের রুটি ছিল না
এক লোক রেস্টুরেন্টের সামনে একটি অদ্ভুত বিজ্ঞাপন দেখে দাঁড়াল। বিজ্ঞাপনে লেখা আছে, ‘আমরা যদি আপনার অর্ডার অনুযায়ী খাবার দিতে ব্যর্থ হই তাহলে আপনাকে ৫০০ টাকা দেয়া হবে।’
লোকটা ভেতরে ঢুকতেই ওয়েটার এল। সে তাকে এক গ্লাস বাঘের দুধ আর দু’টি রুটি দিতে বলল। ওয়েটার অর্ডার লিখে কিচেনে চলে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই ম্যানেজার পাঁচটি ১০০ টাকার নোট নিয়ে ফিরে এল।
টাকাগুলো টেবিলে রেখে বলল, ‘এই নিন আপনার টাকা। গত ১০ বছরে এই প্রথম আজ আমাদের রুটি ছিল না।’
শপিং কমপ্লেক্স কখন খুলবেন
ঈদের দিন একেবারে ভোরবেলা শপিং কমপ্লেক্সের দারোয়ানের কাছে ফোন এলো-
অপরপ্রান্ত : ভাই, আপনাদের শপিং কমপ্লেক্স কখন খুলবেন?
দারোয়ান : স্যার আজ তো ঈদের দিন। আজ আর খোলা হবে না। একেবারে ঈদের তিন দিন পর খুলব।
অপরপ্রান্ত : প্লিজ ভাই, আজকে কি একটু খোলা যায় না, মাত্র পাঁচ মিনিটের জন্য? ফোনের ওপাশ থেকে করুণ মিনতি ভেসে এলো।
দারোয়ান : কেন ভাই, আপনার কী এমন জরুরি দরকার? এই ঈদের দিনে আবার কী কিনবেন?
অপরপ্রান্ত : না ভাই, কিছু কিনব না। শপিং কমপ্লেক্স থেকে বের হবো। কাল রাতে বউ-বাচ্চা নিয়ে শপিং করতে এসে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
গাড়ির ব্রেকটা ঠিক করাবো
আজিজ মিঞার কারখানায় আগুন লেগেছে। তিনি খবর দিলেন দমকলকর্মীদের। চটজলদি হাজির হলো দমকল বাহিনী। কারখানার সামনের ছোট গলিটার দু’পাশের দোকানগুলো ভেঙে, সদর দরজা গুঁড়িয়ে দিয়ে, দেয়াল ভেঙে সোজা অগ্নিকুণ্ডের স্থলে গিয়ে থামল গাড়ি! প্রচণ্ড ঝাঁকি খেয়ে গাড়ির পেছনে রাখা পানির ট্যাংকিটা ছিটকে গিয়ে পড়ল আগুনে। ব্যস, নিভল আগুন।
দমকলকর্মীদের তৎপরতা দেখে ভীষণ খুশি আজিজ। তিনি দমকল বাহিনীর প্রধানের হাতে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার তুলে দিলেন। জিজ্ঞেস করলেন-
আজিজ : এই টাকা দিয়ে আপনারা কী করবেন বলুন তো?
বাহিনীর প্রধান : প্রথমেই গাড়ির ব্রেকটা ঠিক করাবো!
শক্তিশালী মশা, খাটে ছারপোকা
হোটেল ম্যানেজার : স্যার, রাতে ভালো ঘুম হয়েছে তো?
বোর্ডার : খুব! আপনার হোটেলের মশা এমন শক্তিশালী যে আমার প্রায় উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। তবে ভাগ্যিস খাটে ছারপোকা ছিল। ওরা আমাকে টেনে ধরে না রাখলে সকালে আমাকে হয়তো অন্য কোথাও পেতেন।
ছেলের কামাই-রোজগার বেশ ভালো
আধুনিক বিয়ে-শাদির কথাবার্তা চলছে-
মেয়েপক্ষ: শুনলাম ছেলে নাকি নেশাপানি করে খুব?
ছেলেপক্ষ: তা একটু আধটু… আমার ছেলে স্বভাবে-আচরণে কিন্তু খুবই ভালো। মিথ্যে বলবো না আপনাদের, মানে ও আজকাল একটু বেশিই… রোজ তিন-চার পেগ… তবে রাতের বেলায়…
মেয়েপক্ষ: এই বিয়ে পাক্কা। ছেলে পছন্দ হয়েছে আমাদের। বোঝা যাচ্ছে, ছেলের কামাই-রোজগার বেশ ভালো।
এত চকলেট খেয়ো না
চকলেটের দোকানে খোকার সঙ্গে দেখা হলো এক ভদ্রলোকের-
ভদ্রলোক : খোকা, এত চকলেট খেয়ো না। খেলে তোমার দাঁতে পোকা হবে, পেট খারাপ হবে, অল্প বয়সেই নানা রোগবালাই ধরবে।
খোকা : আপনি বুঝি অনেক দিন বাঁচতে চান?
ভদ্রলোক : অবশ্যই।
খোকা : আমার দাদির বয়স ১০৭ বছর।
ভদ্রলোক : তোমার দাদি নিশ্চয়ই ছোটবেলায় এত বেশি চকলেট খেতেন না।
খোকা : সেটা জানি না। তবে দাদি কখনোই অন্যের ব্যাপারে নাক গলান না।
Bangla Hasir, Mojar Koutuk Update
আমাকে পুরস্কার দেয়ার মতো ভাঙতি টাকা
রমার হাতব্যাগটা হারিয়ে গিয়েছিল। ব্যাগটা পেয়ে ফেরত দিতে এলো বিল্লাল-
রমা : আশ্চর্য। আমি যখন ব্যাগটা হারিয়েছি, তখন ভেতরে একটা ৫০০ টাকার নোট ছিল, এখন ভেতরে ১০টা ৫০ টাকার নোট- এটা কেমন করে সম্ভব!
সিফাত : সম্ভব। কারণ, এর আগে যখন আমি একজনের ব্যাগ ফেরত দিতে গিয়েছিলাম, তার কাছে আমাকে পুরস্কার দেয়ার মতো ভাঙতি টাকা ছিল না!
সোনার মূল্য দ্বিগুণ
মালিক তার কর্মচারীটিকে বোকাসোকাই জানত। আর তাই-
মালিক : আমি বাইরে যাচ্ছি, যদি কোনো ক্রেতা আসে তাহলে বলবি, সোনার মূল্য দ্বিগুণ।
কর্মচারী : জি, ঠিক আছে।
কিছুক্ষণ পর মালিক এসে-
মালিক : আমি যেমন বলেছিলাম তেমন করেছিস তো।
কর্মচারী : হ্যাঁ, এক লোক সোনা বিক্রি করতে এসেছিল। সে এক ভরি ৪৪ হাজার টাকা চাইল। আমি বললাম, ৮৮ হাজারের এক টাকাও কম দেয়া সম্ভব না।
*** ১০ ভরি কিনে ফেলেছি
মরার পরে আমাদের নাম রাখা হয়
একটি মুরগির বাচ্চা লাফাতে লাফাতে এসে মাকে জিজ্ঞেস করল-
বাচ্চা : মা, মানুষের জন্ম হলে তাদের বাবা-মায়েরা কত নাম রাখে। কিন্তু আমাদের নাম নেই কেন?
মুরগি : আমাদেরও নাম রাখা হয় বাবা, তবে মরার পর। মরার পরে আমাদের নাম রাখা হয়।
বাচ্চা : কী নাম রাখা হয়?
মুরগি : চিকেন টিক্কা, চিকেন কাবাব, চিকেন পাকোড়া, চিকেন পক্স, চিকেন কোরমা, চিকেন তন্দুরি ইত্যাদি! আর যে মুরগি মানুষে মারার আগে নিজে নিজে মরে যায়, তার নাম দেয় মরা মুরগি।
দু’টো পাথর চিবোতে পারেন না
শাশুড়ি : তোমার দু’টো চোখ আছে কী করতে? চাল থেকে দু’টো পাথর বাছতে পার না? রোজ খেতে বসে একই জিনিস দাঁতে লাগে।
বউ : আপনার বত্রিশটা দাঁত আছে কী করতে? দু’টো পাথর চিবোতে পারেন না?
২ চাকার জন্য পার্কিং
কিসলু একদিন নিজের অটোরিকশায় করে প্রেমিকা মলিকে নিয়ে শপিং মলে ঘুরতে গেছে। পার্কিংয়ে গাড়ি দাঁড় করিয়ে কিসলু অটোর একটা চাকা খুলতে শুরু করল-
মলি : অটোর চাকা খুলছ কেন?
কিসলু : দেখতে পাচ্ছ না এখানে লেখা আছে ২ চাকার জন্য পার্কিং?
ইয়ারকি মারার মুডে থাকে তখন
মেয়ে : আচ্ছা দাদা, ভালোবাসা কখন হয়?
ছেলে : যখন রাহু, কেতু এবং শনির দশা চলে, সঙ্গে মঙ্গলও খারাপ আর ভগবান তোমার সঙ্গে ইয়ারকি মারার মুডে থাকে তখন!
ডিভোর্সের ঘটনা ঘটতো না
আদালতে প্রেমের বিয়ের ডিভোর্সের মামলা চলছে-
১ম আইনজীবী: প্রেমের সময়ে ছেলেরা যতটা আন্তরিক থাকে, বিয়ের পরে যদি তার অর্ধেকও থাকতো। তবে এত ডিভোর্সের ঘটনা ঘটতো না, স্যার।
২য় আইনজীবী: বিয়ের পরে মেয়েরা যে আচরণ করে; বিয়ের আগে যদি তার এক চতুর্থাংশও করতো, তাহলে কিন্তু স্যার, প্রেমের সূত্রে কোনো বিয়েই আর হতো না।
আপনাকে ৪০ টাকাই দিতে হবে
চিঠি পোস্ট করতে পোস্ট অফিসে গেছে নিতু-
কর্মকর্তা : চিঠিটা যদি দ্রুত পৌঁছাতে চান, খরচ পড়বে ৪০ টাকা। আর যদি স্বাভাবিক নিয়মেই পাঠাতে চান, তাহলে খরচ পড়বে ৫ টাকা।
নিতু : সমস্যা নেই, আমার তেমন কোনো তাড়া নেই। প্রাপক তার জীবদ্দশায় চিঠিটা পেলেই হলো।
কর্মকর্তা : তাহলে আপনাকে ৪০ টাকাই দিতে হবে!
ট্রেন দুর্ঘটনা দেখার শখ
রেলওয়েতে চাকরির ইন্টারভিউ হচ্ছে। একটি চটপটে ছেলেকে সবার পছন্দ হল। চেয়ারম্যান একটু যাচাই করে নিতে চাইলেন-
চেয়ারম্যান : ধর, একটা দ্রুতগামী ট্রেন আসছে। হঠাৎ দেখলে লাইন ভাঙা। ট্রেনটা থামানো দরকার। কী করবে তুমি?
প্রার্থী : লাল নিশান ওড়াব।
চেয়ারম্যান : যদি রাত হয়?
প্রার্থী : লাল আলো দেখাব।
চেয়ারম্যান : লাল আলো যদি না থাকে?
প্রার্থী : তা হলে আমার বোনকে ডাকব।
চেয়ারম্যান : বোনকে! তোমার বোন এসে কী করবে?
প্রার্থী : কিছু করবে না। ওর অনেক দিনের শখ একটা ট্রেন দুর্ঘটনা দেখার!
৩২টা ঘুসি মেরে পেয়েছি
পাপ্পু একবার এক দোকানে গেছে রেসলিং এ জয়ী হওয়া ঘড়ি ঠিক করার জন্য-
পাপ্পু : আমি আমার এই ঘড়িটা ঠিক করতে চাই। কত টাকা লাগবে?
দোকানদার : আপনি যা দিয়ে কিনেছেন তার অর্ধেক দিলেই চলবে।
পাপ্পু : আমি ঘড়িটা ৩২টা ঘুসি মেরে পেয়েছি। তো কয়টা দিতে হবে?
মাইয়ার ফেসবুক ফ্রেন্ড
হঠাৎ বাসায় কলিংবেল। গৃহকর্ত্রী গেলেন দরজা খুলতে। খুলেই তিনি অবাক, এক কাজের বুয়া দাঁড়িয়ে আছে।
গৃহকর্ত্রী : কে আপনি?
মহিলা : আপা, আমি আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড। গতকাল আপনি একটা স্ট্যাটাস দিলেন যে, আপনার বাসার কাজের বুয়া চইলা গেছে। সেইটা দেখার পর আমি আমার আগের বাড়ির কাজ ছাইড়া আপনার বাড়ি চইলা আইলাম।
গৃহকর্ত্রী : বাসার ঠিকানা কোথায় পেলে?
মহিলা : আপা, আপনার ছেলে দিছে। ও আবার আমার মাইয়ার ফেসবুক ফ্রেন্ড।
তার অনেকগুলো গার্লফ্রেন্ড
এক ছেলেকে তার মা বলছেন-
মা : খারাপ ছেলেদের সাথে মিশবি না।
ছেলে : ঠিক আছে মা।
এরপর থেকে ছেলেটি আর ছেলেদের সাথে মেশে না। কেননা সে তার মায়ের কথা রাখছে।
কিছুদিন পর তার মা দেখলেন, এখন তার অনেকগুলো গার্লফ্রেন্ড।
আমার বাড়িতে ফিরে এসেছে
এক লোক তার পোষা কবুতরগুলো হাটে তুলেছেন। ক্রেতাকে বলছেন-
বিক্রেতা : এই কবুতরগুলো নেন ভাই, খুবই প্রভুভক্ত।
ক্রেতা : তাই নাকি? তা কেমন করে বুঝলেন খুব প্রভুভক্ত?
বিক্রেতা : আমি যতবারই এগুলো বিক্রি করেছি, ততবারই আমার বাড়িতে আবার ফিরে এসেছে।
আপনার ঘরে কেউ ঢুকবে না
এক গরিব লোকের ঘরে চোর এসে আতিপাতি করে খুঁজে নিয়ে যাওয়ার মতো কিছুই পেল না। হতাশ হয়ে চোর যখন চলে যাচ্ছে-
লোক : দরজাটা বন্ধ করে যেও।
চোর : দরজা খোলা থাকলেও সমস্যা নেই। আপনার ঘরে কেউ ঢুকবে না।
Bangla Funny, Hasir, Mojar Koutuk – মজার জোকস
একটি কেকের দাম কত
রুবেল এক দোকানে গেছে কেক কিনতে-
রুবেল : ভাই কেকের দাম কত?
দোকানদার : দুটি কেকের দাম ২৫ টাকা।
রুবেল : তাহলে এই একটি কেকের দাম কত?
দোকানদার : ১৩ টাকা।
রুবেল : ঠিক আছে, ১২ টাকায় অন্য কেকটি দিয়ে দেন।
সব সম্পদের মালিক তো তুমিই
এক বড় চাষির একমাত্র মেয়েকে বিয়ে করার জন্য ঘটক এক দিনমজুরকে প্রস্তাব দিলেন।
প্রস্তাব শুনে দিনমজুর বলল-
দিনমজুর : আমাকে কয়েকটা দিন সময় দিন। কিছু টাকাপয়সা রোজগার করে নিই।
ঘটক : টাকাপয়সা রোজগারের চিন্তা তোমাকে করতে হবে না। সব সম্পদের মালিক তো তুমিই হবে। এমনকি বাপ হওয়ার জন্যও তোমার পাঁচ মাসের বেশি অপেক্ষা করতে হবে না। সবকিছু তৈরিই আছে।
গত রাতে নিশ্বাস নিতে ভুলে গেছিলেন
বাড়ির মালিক মারা গেছেন। চাকর হাউমাউ করে কাঁদছে। প্রতিবেশীরা এসে জিজ্ঞেস করল, ‘কী হয়েছিল তোমার মালিকের?’
চাকর জবাব দিল, ‘ভারি ভুলোমনা মানুষ ছিলেন তিনি। বোধ হয় গত রাতে নিশ্বাস নিতে ভুলে গেছিলেন।’
পাপ ধুয়ে ফেলা
সাধুবাবা তার অনুসারীদের নিয়ে বঙ্গোপসাগরে গেছেন স্নানের জন্য। উদ্দেশ্য পাপ ধুয়ে ফেলা। গোসল শেষ করে সবাই উঠলো কিন্তু সাধুবাবার ওঠার কোন নাম নেই।
তা দেখে একজন বলল, ‘কি সাধুবাবা, আপনি উঠছেন না কেন?’
সাধুবাবা উত্তরে বললেন, ‘বৎস, পাপ ধোয়ার সাথে সাথে গামছাটাও যে চলে যাবে তা ভাবতেই পারিনি।’
টয়লেট পরিষ্কার করি
একদিন ছেলে বসে পড়ছিল তখন বাবা ছেলের পাশে বসল-
বাবা : তুই সারাদিন এমন চুপচাপ থাকিস কেন?
ছেলে : কেন বাবা আমি তো কথা বলি।
বাবা : তোকে অযথা এত বকাঝকা করি অথচ কিছু বলিস না। প্রতিবাদ করিস না।
ছেলে : কেন বাবা, আমি তো প্রতিবাদ করি।
বাবা : কই করিস? আমি যে দেখি না।
ছেলে : কেন বাবা, তুমি বকা দিলে আমি টয়লেটে যাই।
বাবা : টয়লেটে গেলে কি রাগ কমে? টয়লেটে গিয়ে কি করিস?
ছেলে : টয়লেট পরিষ্কার করি।
বাবা : টয়লেট পরিষ্কার করলে কি রাগ কমে?
ছেলে : কেন আমি তোমার দাঁত পরিষ্কার করার ব্রাশ দিয়ে টয়লেট পরিষ্কার করি।
নুন দিলে তো কথাই নেই
কলম মিয়ার মুলার ক্ষেত পোকায় খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে। তাই সে গেল কৃষি বিশেষজ্ঞের কাছে।
কলম মিয়া : ডাক্তার সাব, আমার মুলার ক্ষেত তো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল। এখন কী করি?
কৃষি বিশেষজ্ঞ : আপনি এক কাজ করুন। পুরো ক্ষেতে লবণ ছিটিয়ে দিন।
কলম মিয়া : আহা! কী পরামর্শ? নুন ছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেইলছে আর নুন দিলে তো কথাই নেই।
আপনি মা হতে যাচ্ছেন
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈনিক সংকট দেখা দিলে কর্তৃপক্ষ নিয়ম করে দেয়, প্রতি পরিবার থেকে একজন তরুণকে যুদ্ধে অংশ নিতে হবে। জর্জ কোনো ভাবেই যুদ্ধে যাবে না।
মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষার জন্য যখন তার ডাক পড়ল, তখন সে তার গার্লফ্রেন্ডের ইউরিন স্যাম্পল নিজের ইউরিন স্যাম্পল বলে আর্মি হাসপাতালে জমা দিয়ে দিল। তার বান্ধবীর ছিল ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিস ধরা পড়লে সে আনফিট ঘোষিত হবে এবং তাকে যুদ্ধে যেতে হবে না।
পরদিনই ঐ তরুণ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে চিঠি পেল। কনগ্রাচুলেশন! আপনি অবিলম্বে আমাদের গাইনি বিভাগে যোগাযোগ করুন। কারণ আপনি মা হতে যাচ্ছেন।
পুকুরের কুমিরগুলোর জন্য খাবার এনেছি
এক বৃদ্ধ লোকের একটি বড় ফার্ম হাউজ ছিলো। ফার্ম হাউজের পেছনে একটা বড় মাছের পুকুর ছিলো। সে সেটাকে কেটে গভীর করলো, কিছু পিকনিক টেবিল বসালো এবং কিছু গাছপালা লাগালো যাতে এটাকে একটা পিকনিক স্পট বানানো যায়।
একদিন বিকালে লোকটি পুকুরের অবস্থা দেখার জন্য চললো। তার হাতে ছিলো একটা বালতি। পুকুরের কাছে আসতেই তার নজরে পড়লো কিছু নারীকণ্ঠ। আরেকটু এগোতেই সে দেখলো স্বল্পবসনা কিছু মেয়ে পুকুরের পাশে হাসি-আনন্দ করছে।
বৃদ্ধ ভাবলো, হয়তো তারা পাশের কোন বাড়ি থেকে এসেছে। নিজের উপস্থিতি জানানোর জন্য সে গলা খাঁকাড়ি দিলো। তার আওয়াজ শুনে মেয়েরা সবাই গলাপানিতে নেমে গেলো। একজন বললো, ‘চাচা, আপনি এখান থেকে না গেলে আমরা উঠবো না।’
বৃদ্ধ বললো, ‘আমি তোমাদের শরীর দেখার জন্য এখানে আসিনি। আমি পুকুরের কুমিরগুলোর জন্য খাবার এনেছি।`
Bangla Funny Jokes BD for Facebook
প্যান্টটিও ধুতে হবে
মিলিটারিদের সাহস পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান। এক মিলিটারিকে দূরে দাঁড় করিয়ে রেখে মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করল।
মিলিটারিটি একদম নড়ল না। লেবুটি ফেঁটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল। তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বললেন-
প্রধান : সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুয়ে নিও।
মিলিটারি : তাহলে আরোও ৫০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুতে হবে।
সেভ করা শুরু করলো
জসিমের সেভ করা দরকার। তাই সে তার পাড়ার নাপিতের কাছে গেল। নাপিত কেবল জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে, এমন সময় জসিম বলল, ‘আমার গালটা একটু ভাঙা, তাই মসৃণ সেভ হয় না, দয়াকরে খুব সাবধানে মসৃণ সেভ করে দাও।’
নাপিত তখন একটা কাঠের ছোট গোল বল জসিমের গালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল, তারপর সেভ করা শুরু করলো। কিছুক্ষণের মধ্যেই জসিম বুঝতে পারল, আসলেই খুব ভালো ও মসৃণ সেভ হচ্ছে। গালের ভিতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় জসিম বলল, ‘খুব ভালো। কিন্তু এখন যদি আমি বলটি গিলে ফেলি তাহলে কী হবে?’
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল, ‘ওইটা কোনো ব্যাপার না, সবাই যেমনে পরের দিন ফিরত দিয়া যায়, আপনেও কাইলকা আইসা ফিরত দিয়া যাইয়েন।’
গাড়ির বদলে একটা নতুন গাড়ি
এক ভদ্রলোক একটা মোটর গাড়ি দুর্ঘটনায় একেবারে চুরমার হয়ে গেছে। তিনি তার গাড়ি যেখানে বীমা করেছিলেন সেখানে গিয়ে টাকা দাবি করলেন। কোম্পানির ম্যানেজার বললেন-
ম্যানেজার : আপনাকে তো টাকা দেয়া হবে না। আপনাকে গাড়ির বদলে একটা নতুন গাড়ি দেয়া হবে।
ভদ্রলোক : আরে আমার স্ত্রীর নামে বীমা করা, সে মরে গেলেও কি আপনারা একই ব্যবস্থা করবেন?
পিঁপড়ারা বুঝতে না পারে
একজন মুদির দোকানে গেছে চিনি কিনতে। দোকানদার প্যাকেট করতে যাচ্ছিল এমন সময়…
ক্রেতা : সেকি! আমি তো আপনাকে চিনি দিতে বলছি। আপনি আমাকে লবণ দিচ্ছেন কেন?
বিক্রেতা : কই! আমি তো আপনাকে চিনিই দিচ্ছি।
ত্রেতা : তাহলে বস্তার গায়ে ‘লবণ’ লেখা রয়েছে কেন?
বিক্রেতা : যাতে করে পিঁপড়ারা বুঝতে না পারে!
ট্রেনের ডানপাশে যাচ্ছে সিলেট আর বামপাশে যাচ্ছে চট্টগ্রাম
কোনো এক যাত্রী সিলেটগামী ট্রেনের পরিবর্তে চট্টগ্রামের ট্রেনে উঠে পড়লেন। কিছুক্ষণ পর ট্রেনের অন্য এক যাত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন—
প্রথম যাত্রী : কোথায় যাওয়া হচ্ছে ভাই?
দ্বিতীয় যাত্রী : সিলেট।
প্রথম যাত্রী : বিজ্ঞানের কী বিস্ময় দেখুন, একই ট্রেনের ডানপাশে যাচ্ছে সিলেট আর বামপাশে যাচ্ছে চট্টগ্রাম।
আয়নাটার দাম কত
মেয়ে : আয়নাটার দাম কত?
দোকানদার : ৩শ’ টাকা!
মেয়ে : এত দাম কেন? এটার মধ্যে কি কোন বিশেষ গুণ আছে?
দোকানদার : হ্যাঁ, অবশ্যই। এই আয়না ১শ’ তলা বিল্ডিংয়ের ওপর থেকে ছেড়ে দিলে ৯৯ তলা পর্যন্ত ভাঙবে না!
মেয়ে : ওয়াও, তাহলে এটা প্যাক করে দিন!
ডেডবডি আগের স্টেশনে নামিয়ে নিয়ে গেল
এক যাত্রী ট্রেনের অ্যাটেন্ডেন্ট লালুকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল-
যাত্রী : আরেকটু বরফ আনো তো, লাস্ট পেগটা মারি।
লালু : আর তো বরফ পাওয়া যাবে না স্যার।
যাত্রী : কেন?
লালু : ডেডবডি আগের স্টেশনে নামিয়ে নিয়ে গেল যে।
ব্যাটাছেলের কাপড়ই ছিল
বিচারক : চুরি করার সময় একবারও তোমার স্ত্রী আর মেয়ের কথা মনে হয়নি?
চোর : হয়েছে, হুজুর।
বিচারক : তারপরও চুরি করলে কেন?
চোর : কিন্তু দোকানটায় শুধু ব্যাটাছেলের কাপড়ই ছিল।
Conclusion
Here I noted more then 100 Bangla Funny Jokes. You can use this on your Facebook Timeline, Group, Page and send as a message. I will update more Funny BD Jokes here. If you want to add your Jokes in this list, you can send me. I will add here your Bangla Jokes.
Thank you